আজ || শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম :
  ফেনী ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের মুটিং সোসাইটির উদ্যোগে মডেল ইয়ুথ পার্লামেন্ট অনুষ্ঠিত       ফেনীতে দলীয় কোন্দল, নেতা-কর্মীদের সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে জেলা বিএনপি       ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারে সেনাবাহিনী যা যা করতে পারবে       ৬০ দিনের জন্য সারাদেশে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেল সেনাবাহিনী       ফেনীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, দুই সংবাদকর্মী সহ আহত ১২       ১৪ দিনে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি টাকা       কুমিল্লা ও ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে আনসার মহাপরিচালকের আমন ধানের চারা বিতরণ       বাহরাইনে দেশীয় সংস্কৃতিতে বিয়ে, উচ্ছ্বসিত প্রবাসীরা বাংলাদেশিরা!       রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করেন মুনছুর ভূইয়া       দেশের ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার    
 


বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক:

যথাযোগ্য মর্যাদায় ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ উপলক্ষে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ‘দূত সন্মেলন’ অনুষ্ঠানে যোগদান করতে গত ৬-৭ মার্চ রাষ্ট্রদূত কাতারে অবস্থান করায় গতকাল স্থানীয় সময় দুপুর ২.৩০ মিনিটে দূতাবাস প্রাঙ্গণে বাহরাইনে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ড. মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ, উন্মুক্ত আলোচনা এবং ৭ই মার্চ দিবসের উপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

রাষ্ট্রদূত ড. মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধার সাথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করেন এবং তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম যা মাত্র ১৮ মিনিটের ভাষণে ধ্বনিত হয়েছিল বাঙালি জাতির মুক্তির মহামন্ত্র। মূলত ৭ মার্চের ভাষণেই নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতি খুঁজে পেয়েছিল শোষণমুক্তির কাঙ্ক্ষিত পথ। বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ ধরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে অথনৈতিক সমৃদ্ধি ছাড়াও আর্থ সামাজিক নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উন্নতি সাধন করেছে। মান্যবর রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যের শেষে প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশি সবাইকে জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে একযোগে কাজ করার জন্য উদাত্ত আহবান জানান।

পরিশেষে, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের পাশাপাশি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।


Top